বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:৩০ পূর্বাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা প্রতারণা ও জালিয়াতি করেও ধরা ছোঁয়ার বাইরে যশোরের প্রতারক মিঠু স্কুল কলেজের আধুনিক শিক্ষার ন্যায় মাদ্রাসা শিক্ষাকেও কর্মমূখী শিক্ষায় রুপান্তর করতে হবে-এম. জহির উদ্দিন স্বপন বিসিসিআই’র রেজিস্ট্রার খাতা ছিনতাইয়ের সময় গণধোলাইর শিকার হলেন শেখ রহিম
জমে উঠেনি বরিশালের পোশাক বাজার, হতাশ ব্যবসায়ীরা

জমে উঠেনি বরিশালের পোশাক বাজার, হতাশ ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ঈদের বাকি মাত্র কয়েকদিন কিন্তু এখানো জমে উঠেনি নগরীর ঈদ বাজার। করোনার প্রভাবে পোশাক বাজারে আসছেনা ক্রেতা। আর তাই এবার কোরবানির ঈদেও ক্ষতির আশংকা করছেন ব্যবসায়ীরা। সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরীর অন্যতম বাণিজ্যিক এলাকা চকবাজার, সদর রোড, কাটপট্টি তেমন গির্জামহল্লা এলাকার পোশাক বাজারে নেই ক্রেতাদের ভিড়। চকবাজার এলাকার গার্মেন্টস ব্যবসায়ী মাছুম মোল্লা জানান, মহামারি করোনার প্রভাবে ঈদের মার্কেট জমে ওঠেনি। তিনি বলেন, গত ঈদুল ফিতরে লোকসান হয়েছে তাই ভেবেছিলাম এবার ঈদে ওই ঈদের ক্ষতি কিছুটা হলেও কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হবে। কিন্তু এবারের ঈদেও অনেক লোকসান হবার সম্ভাবনা রয়েছে। সদর রোড এলাকার কাপড় ব্যবসায়ী আব্দুস সালাম বলেন, গত বছরের তুলনায় এবার ক্রেতা অনেক কম। ক্রেতা কম থাকায় ব্যবসা ভালো যাচ্ছে না। তিনি বলেন, প্রতি বছর নতুন নামে অনেক পোশাক আসলেও এবার কোন নতুন পোশাক আসেনি। এবারের চিত্র একদম উল্টো। এবারের ঈদে ঢাকার পাইকারি মার্কেট থেকে নতুন কোন পোশাক আসেনি। এর কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা করোনাকে দায়ী করছেন। চকবাজার এলাকায় পোশাক ক্রয় করতে আসা ক্রেতা তরিকুল ইসলাম বলেন, গত ঈদুল ফিতরে ঈদের কেনাকাটা করতে পারিনি। তাই এই ঈদে সন্তানদের জন্য ড্রেস কিনতে এসেছি। তিনি বলেন, এবার মার্কেটে তেমন ভিড় নেই।
এ দিকে গরীবের মার্কেট নামে পরিচিত নগরীর মহসীন ও সিটি মার্কেট ঘুরে দেখা গেছে সেখানেও তেমন ক্রেতা নেই। ক্রেতা না থাকার কারণে ব্যবসায়ীরা হতাশ। সিটি কর্পোরেশনের সামনে ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী ইমরান হোসেন জানান, গত বছরের ঈদের তুলনায় এবার বেচা কেনা নেই বললেই চলে। বেচা-কেনা না থাকায় অনেক ভ্রাম্যমাণ ব্যবসায়ী তাদের ব্যবসা গুটিয়ে নিয়েছেন। তিনি বলেন, বিক্রি কম তাই এবার নতুন পোশাকও কম। এ ব্যাপারে জানতে চকবাজার কাটপট্টি-পদ্মাবতী ব্যবসায়ী মালিক কল্যাণ সমিতির সভাপতি শেখ তোবারক হোসেনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি আজকের বার্তাকে বলেন, গত ঈদে তাদের অনেক ক্ষতি হয়েছে দোকান বন্ধ থাকার কারণে। এবারের ঈদেও ক্ষতি হবার সম্ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, সবাই প্রণোদনা পেলেও শুধুমাত্র তারা এখনো কোন প্রণোদনা পাননি। তাই সরকারের কাছে প্রণোদনার দাবি জানান এই ব্যবসায়ী নেতা।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com